Spread the love

সেখ মিলন (ভাতাড়, পূর্ব বর্ধমান) সংহতি যাত্রা তৃণমূলের। পূর্ব বর্ধমানের ভাতাড় বাজারে সংহতিযাত্রা তৃণমূল কর্মীদের। জানা যায় , তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ভাতাড় বিধানসভার বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারীর উদ্যোগে সোমবার ভাতাড় তৃণমূল ব্লক কার্যালয় থেকে পদযাত্রাটি ভাতাড় বাজার পরিক্রমা করে। সর্বধর্ম সমন্বয়ে এই সংহতি যাত্রায় পা মেলান অসংখ্য তৃণমূল কর্মীরা। বিধায়ক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ভাতাড় ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বাসুদেব যশ ,রাজ্য যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক শান্তনু কোনার, ব্লক যুব সভাপতি অমিত হুই, সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, যুবনেতা শফিকুল আলম, তৃণমূল নেতা অশোক হাজরা সহ অন্যান্যরা। এদিন সংহতি যাত্রার শেষে ভাতাড় বাজার নাসিক গ্রাম মোড়ে একটি পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। পথসভা থেকে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ শানান তৃণমূল নেতৃত্ব। রাজ্য যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক শান্তনু কোনার বলেন, একুশ সালের পর বিধায়ক মানু অধিকারীর নাম পরিবর্তন করে মানগোবিন্দ অধিকারী নাম দিয়েছেন আপনারা। ভাতাড়ের মান রক্ষা করতে যিনি সদা জাগ্রত তিনি মানগোবিন্দ অধিকারী। মানগোবিন্দ অধিকারী থেকে মানু অধিকারী হতে ২৪ ঘন্টা সময় লাগবে না । সংযত হোন।থানায় ঢুকে যারা পুলিশকে মারতে যাচ্ছেন। তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে এমন করবেন না । মানু অধিকারী ঝুকে গা নাহি ।হাজার হাজার ভাতাড়ের মানু অধিকারী তৈরি আছে। ঘিরে দেবো। নাম না করে বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ শানান যুব নেতা শান্তনু কোনার।
বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারী বলেন, ২০১৯ সালে যারা এরুয়ারে বোম মেরেছিল তারা চ্যাং মাছের মতো ভাতাড়ে এসে লাফাচ্ছে। হাতে ছাই মেখে বসে আছি। আর পালাতে দেবো না। যদিও এই বক্তব্য নিয়ে বিধায়ককে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি নেতা সৌমেন কার্ফা । তাঁর দাবি, আপনি ছাই মেখে বসে থাকুন। দেখবেন চ্যাং মাছটা বিষাক্ত বিছে হয়ে আপনাকে কামড়ে না দেয়। তখন জ্বালা সহ্য করতে পারবেন না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *