, সাধন মন্ডল,বাঁকুড়া
:-জঙ্গলমহলের রায়পুরের কৃষ্ণমোহিনী সরখেল স্মৃতি বিদ্যাপীঠের সীমানা প্রাচীরের কাজ শুরু হয়েছিল কয়েকদিন আগে কাজ নিজস্ব গতিতে চলছিল। এরই মাঝে। বিদ্যালয়ের সংলগ্ন সবুজ সংঘের মাঠে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তীর সমর্থনে নির্বাচনী জনসভা করেন ফলে দু একদিন কাজ বন্ধ ছিল জনসভার পরের দিন মাঠ পরিষ্কার করার জন্য তৃণমূল কর্মীরা কাজে নেমেছিলেন যার তদারকি করছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী গণেশ মাহাত। সেই সময় সীমানা প্রাচীরের সামনের আবর্জনা পরিষ্কার করতে গিয়ে তিনি দেখেন বলে যে হাইস্কুলের সীমানা প্রাচীরের জন্য যে বিম দেওয়া হয়েছে তা কিছুটা বসে গেছে ও দেওয়ালের গায়ে ফাটল দেখা দিয়েছে তাতেই তার সন্দেহ হয় তখন মাঠ পরিষ্কার করতে আশা কর্মীদের বলেন দেয়ালের কাজটা একটু দেখতে তখন তারা পিলারটি ঠেলাঠেলি করতেই পড়ে যায়। দেখা যায় পিলারে এস্টিমেট অনুযায়ী থাকা রড নেই ও টাইবিমে রড নেই তারপরেই তিনি বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নজরে আনেন বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানালেন তৃণমূল কর্মী গণেশ মাহাত। তিনি অভিযোগ করেন অত্যন্ত নিম্নমানের মালপত্র দিয়ে নির্মাণ কার্যটি হচ্ছিল অবিলম্বে এর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেই মতো প্রধান শিক্ষক পতিত পাবন ঘোষ রাইপুর বিডিও হীরক বিশ্বাসের কাছে লিখিত অভিযোগ জানান
। অভিযোগ পাওয়ার পর বিডিও তার দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার কে নিয়ে সরেজমিন তদন্তে যান সেখানে গিয়ে তিনি দেখেন অভিযোগ সত্য যে টাইবিমে কোন রড নেই তাছাড়া এস্টিমেট অনুযায়ী কাজ হয়নি তৎক্ষণাৎ তিনি নির্মাণ হওয়া অংশটি অবিলম্বে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেন এবং নতুন ভাবে তৈরি করার কথা বলেন বলে বিডিও হীরক বিশ্বাস জানান তাছাড়া ঠিকাদার কে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন তিনি তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন
তবে বাঁশের বেড়া দেওয়া না থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারত ।
উল্লেখ্য, সোমবার কৃষ্ণমোহিনী হাইস্কুল মাঠে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচনী জনসভা করেন। মাঠে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। মাঠ ছাড়িয়ে ভিড় উপচে পড়েছিল বিদ্যালয়ের সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় এবং নির্মাণ কার্য চলার জায়গাতেও কপাল ভালো যে ওই সময় কোনরকম দুর্ঘটনা ঘটেনি না হলে অনেকেই দেয়াল চাপা পড়ে মারা যেতে পারত। বিদ্যালয় সংলগ্ন সবুজ সংঘের মাঠে অস্থায়ী হেলিপেডে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার অবতরণ করে।
স্থানীয় বাসিন্দারের সূত্রে জানা গেছে ,উপস্থিত মানুষজনের হাত পায়ের গুঁতোতেই প্রাচীর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। এই বিষয়ে তৃণমূল কর্মী গণেশ মাহাতো শুভ মাহাতোরা বলেন, এই ঘটনা হলো রাইপুর পঞ্চায়েত সমিতির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চূড়ান্ত ব্যর্থতার নিদর্শন। তিনি বলেন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী জঙ্গলমহলের উন্নয়নের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করলেও একদল ধান্দাবাজ সেই প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিচ্ছে। এই সকল ধান্দাবাজদের কড়া হাতে মোকাবিলা করা দরকার। তিনি আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে বলেন এই প্রাচীরের কাজ সম্পূর্ণ হলে ভবিষ্যতে বহু স্কুল পড়ুয়া এই নির্মাণের বলি হতে পারত। গণেশ বাবু সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে আজীবন ব্ল্যাকলিস্ট করার জন্য দাবি জানান। রায়পুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শান্তি নাথ মন্ডল বলেন বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর বিডিওর সাথে আলোচনা করে তদন্ত করি সাথে ছিলেন বিডিও ও সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারএবং নির্মাণ করা অংশটি ভেঙে ফেলি এ বিষয়ে আগামী দিনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে রাইপুরের ভিডিও হীরক বিশ্বাস জানান অভিযোগ পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছি এই প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে নির্দিষ্ট নিয়মে প্রাচীর করতে বলেছি।
নির্মাণ কার্য নিম্নমানের হওয়ায় তা ভেঙ্গে সঠিকভাবে করার নির্দেশ দিলেন রাইপুরের বিডিও
, সাধন মন্ডল,বাঁকুড়া
:-জঙ্গলমহলের রায়পুরের কৃষ্ণমোহিনী সরখেল স্মৃতি বিদ্যাপীঠের সীমানা প্রাচীরের কাজ শুরু হয়েছিল কয়েকদিন আগে কাজ নিজস্ব গতিতে চলছিল। এরই মাঝে। বিদ্যালয়ের সংলগ্ন সবুজ সংঘের মাঠে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তীর সমর্থনে নির্বাচনী জনসভা করেন ফলে দু একদিন কাজ বন্ধ ছিল জনসভার পরের দিন মাঠ পরিষ্কার করার জন্য তৃণমূল কর্মীরা কাজে নেমেছিলেন যার তদারকি করছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী গণেশ মাহাত। সেই সময় সীমানা প্রাচীরের সামনের আবর্জনা পরিষ্কার করতে গিয়ে তিনি দেখেন বলে যে হাইস্কুলের সীমানা প্রাচীরের জন্য যে বিম দেওয়া হয়েছে তা কিছুটা বসে গেছে ও দেওয়ালের গায়ে ফাটল দেখা দিয়েছে তাতেই তার সন্দেহ হয় তখন মাঠ পরিষ্কার করতে আশা কর্মীদের বলেন দেয়ালের কাজটা একটু দেখতে তখন তারা পিলারটি ঠেলাঠেলি করতেই পড়ে যায়। দেখা যায় পিলারে এস্টিমেট অনুযায়ী থাকা রড নেই ও টাইবিমে রড নেই তারপরেই তিনি বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নজরে আনেন বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানালেন তৃণমূল কর্মী গণেশ মাহাত। তিনি অভিযোগ করেন অত্যন্ত নিম্নমানের মালপত্র দিয়ে নির্মাণ কার্যটি হচ্ছিল অবিলম্বে এর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেই মতো প্রধান শিক্ষক পতিত পাবন ঘোষ রাইপুর বিডিও হীরক বিশ্বাসের কাছে লিখিত অভিযোগ জানান
। অভিযোগ পাওয়ার পর বিডিও তার দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার কে নিয়ে সরেজমিন তদন্তে যান সেখানে গিয়ে তিনি দেখেন অভিযোগ সত্য যে টাইবিমে কোন রড নেই তাছাড়া এস্টিমেট অনুযায়ী কাজ হয়নি তৎক্ষণাৎ তিনি নির্মাণ হওয়া অংশটি অবিলম্বে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেন এবং নতুন ভাবে তৈরি করার কথা বলেন বলে বিডিও হীরক বিশ্বাস জানান তাছাড়া ঠিকাদার কে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন তিনি তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন
তবে বাঁশের বেড়া দেওয়া না থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারত ।
উল্লেখ্য, সোমবার কৃষ্ণমোহিনী হাইস্কুল মাঠে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচনী জনসভা করেন। মাঠে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। মাঠ ছাড়িয়ে ভিড় উপচে পড়েছিল বিদ্যালয়ের সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় এবং নির্মাণ কার্য চলার জায়গাতেও কপাল ভালো যে ওই সময় কোনরকম দুর্ঘটনা ঘটেনি না হলে অনেকেই দেয়াল চাপা পড়ে মারা যেতে পারত। বিদ্যালয় সংলগ্ন সবুজ সংঘের মাঠে অস্থায়ী হেলিপেডে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার অবতরণ করে।
স্থানীয় বাসিন্দারের সূত্রে জানা গেছে ,উপস্থিত মানুষজনের হাত পায়ের গুঁতোতেই প্রাচীর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। এই বিষয়ে তৃণমূল কর্মী গণেশ মাহাতো শুভ মাহাতোরা বলেন, এই ঘটনা হলো রাইপুর পঞ্চায়েত সমিতির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চূড়ান্ত ব্যর্থতার নিদর্শন। তিনি বলেন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী জঙ্গলমহলের উন্নয়নের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করলেও একদল ধান্দাবাজ সেই প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিচ্ছে। এই সকল ধান্দাবাজদের কড়া হাতে মোকাবিলা করা দরকার। তিনি আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে বলেন এই প্রাচীরের কাজ সম্পূর্ণ হলে ভবিষ্যতে বহু স্কুল পড়ুয়া এই নির্মাণের বলি হতে পারত। গণেশ বাবু সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে আজীবন ব্ল্যাকলিস্ট করার জন্য দাবি জানান। রায়পুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শান্তি নাথ মন্ডল বলেন বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর বিডিওর সাথে আলোচনা করে তদন্ত করি সাথে ছিলেন বিডিও ও সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারএবং নির্মাণ করা অংশটি ভেঙে ফেলি এ বিষয়ে আগামী দিনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে রাইপুরের ভিডিও হীরক বিশ্বাস জানান অভিযোগ পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছি এই প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে নির্দিষ্ট নিয়মে প্রাচীর করতে বলেছি।
, সাধন মন্ডল,বাঁকুড়া
:-জঙ্গলমহলের রায়পুরের কৃষ্ণমোহিনী সরখেল স্মৃতি বিদ্যাপীঠের সীমানা প্রাচীরের কাজ শুরু হয়েছিল কয়েকদিন আগে কাজ নিজস্ব গতিতে চলছিল। এরই মাঝে। বিদ্যালয়ের সংলগ্ন সবুজ সংঘের মাঠে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তীর সমর্থনে নির্বাচনী জনসভা করেন ফলে দু একদিন কাজ বন্ধ ছিল জনসভার পরের দিন মাঠ পরিষ্কার করার জন্য তৃণমূল কর্মীরা কাজে নেমেছিলেন যার তদারকি করছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী গণেশ মাহাত। সেই সময় সীমানা প্রাচীরের সামনের আবর্জনা পরিষ্কার করতে গিয়ে তিনি দেখেন বলে যে হাইস্কুলের সীমানা প্রাচীরের জন্য যে বিম দেওয়া হয়েছে তা কিছুটা বসে গেছে ও দেওয়ালের গায়ে ফাটল দেখা দিয়েছে তাতেই তার সন্দেহ হয় তখন মাঠ পরিষ্কার করতে আশা কর্মীদের বলেন দেয়ালের কাজটা একটু দেখতে তখন তারা পিলারটি ঠেলাঠেলি করতেই পড়ে যায়। দেখা যায় পিলারে এস্টিমেট অনুযায়ী থাকা রড নেই ও টাইবিমে রড নেই তারপরেই তিনি বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নজরে আনেন বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানালেন তৃণমূল কর্মী গণেশ মাহাত। তিনি অভিযোগ করেন অত্যন্ত নিম্নমানের মালপত্র দিয়ে নির্মাণ কার্যটি হচ্ছিল অবিলম্বে এর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেই মতো প্রধান শিক্ষক পতিত পাবন ঘোষ রাইপুর বিডিও হীরক বিশ্বাসের কাছে লিখিত অভিযোগ জানান
। অভিযোগ পাওয়ার পর বিডিও তার দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার কে নিয়ে সরেজমিন তদন্তে যান সেখানে গিয়ে তিনি দেখেন অভিযোগ সত্য যে টাইবিমে কোন রড নেই তাছাড়া এস্টিমেট অনুযায়ী কাজ হয়নি তৎক্ষণাৎ তিনি নির্মাণ হওয়া অংশটি অবিলম্বে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেন এবং নতুন ভাবে তৈরি করার কথা বলেন বলে বিডিও হীরক বিশ্বাস জানান তাছাড়া ঠিকাদার কে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন তিনি তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন
তবে বাঁশের বেড়া দেওয়া না থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারত ।
উল্লেখ্য, সোমবার কৃষ্ণমোহিনী হাইস্কুল মাঠে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচনী জনসভা করেন। মাঠে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। মাঠ ছাড়িয়ে ভিড় উপচে পড়েছিল বিদ্যালয়ের সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় এবং নির্মাণ কার্য চলার জায়গাতেও কপাল ভালো যে ওই সময় কোনরকম দুর্ঘটনা ঘটেনি না হলে অনেকেই দেয়াল চাপা পড়ে মারা যেতে পারত। বিদ্যালয় সংলগ্ন সবুজ সংঘের মাঠে অস্থায়ী হেলিপেডে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার অবতরণ করে।
স্থানীয় বাসিন্দারের সূত্রে জানা গেছে ,উপস্থিত মানুষজনের হাত পায়ের গুঁতোতেই প্রাচীর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। এই বিষয়ে তৃণমূল কর্মী গণেশ মাহাতো শুভ মাহাতোরা বলেন, এই ঘটনা হলো রাইপুর পঞ্চায়েত সমিতির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চূড়ান্ত ব্যর্থতার নিদর্শন। তিনি বলেন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী জঙ্গলমহলের উন্নয়নের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করলেও একদল ধান্দাবাজ সেই প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিচ্ছে। এই সকল ধান্দাবাজদের কড়া হাতে মোকাবিলা করা দরকার। তিনি আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে বলেন এই প্রাচীরের কাজ সম্পূর্ণ হলে ভবিষ্যতে বহু স্কুল পড়ুয়া এই নির্মাণের বলি হতে পারত। গণেশ বাবু সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে আজীবন ব্ল্যাকলিস্ট করার জন্য দাবি জানান। রায়পুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শান্তি নাথ মন্ডল বলেন বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর বিডিওর সাথে আলোচনা করে তদন্ত করি সাথে ছিলেন বিডিও ও সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারএবং নির্মাণ করা অংশটি ভেঙে ফেলি এ বিষয়ে আগামী দিনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে রাইপুরের ভিডিও হীরক বিশ্বাস জানান অভিযোগ পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছি এই প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে নির্দিষ্ট নিয়মে প্রাচীর করতে বলেছি।