বাসনা,
শ্রাবনী ঘোষ,
রাত্রি গভীর হলো,
চোখ যে খোলা,
সুপ্ত আবেগে মাথা
হলো না তোলা।
খেচরের,উড্ডীন
পাখার আওয়াজ,
দরবারী কানাড়ায়
রাতের রেওয়াজ।
বিষন্ন রাতে ঘোরে
দমচাপা স্বর,
কালের প্রান্তে এসে
লুকায় বিবর।
হাসির আড়ালে বাজে
ক্রন্দন সুর,
শুনশান হানাবাড়ি
দিকশূন্যপুর।
রাত শেষে ভোর আসে
ভোর কেটে রাত,
বেলাশেষে ফাঁকা সবই,
নেই হাতে হাত।
ফিসফিস কানাকানি
ঐ যে হোথায়,
চারজনে কাঁধ দেয়
ওই খাটিয়া য়।
হায়রে মানুষ তবু,
বোঝেনা এ মায়া,
ছেড়ে যায় কায়া,
শুধু পড়ে থাকে ছায়া।
হেমন্তের সন্ধ্যায় স্বাদ টা ভালো ই লাগলো।