Spread the love

দুর্গাপুরের আড়াতে ‘শ্রাচী’র আবাসন প্রকল্প

ঐশিক সেন,

উদ্যোগপতি হিসাবে এই রাজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অন্যতম প্রধান কারিগরদের মধ্যে “”শ্রাচী””গ্রুপের কর্ণধার রাহুল টোডি অগ্রগণ্য একজন। শুধু এই রাজ্যেই নয় ভিন রাজ্য বিভিন্ন ব্যবসাতে বিনিয়োগ এবং সেখানকার বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের অন্যতম রাহুল টোডির লক্ষ্য এ রাজ্যের প্রত্যেকটি শহরে উন্নত আধুনিক পরিকাঠামো যুক্ত আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলা পাশাপাশি শপিং মল সহ বিভিন্ন পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে সেই এলাকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে পৌঁছে দেওয়া। শিল্পশহর দুর্গাপুরে সিটি সেন্টারে দক্ষিণবঙ্গের সবচেয়ে বড় শপিং মল এবং দুর্গাপুরের আড়া তে আধুনিক স্বাচ্ছন্দ্য যুক্ত আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলেছেন এই উদ্যোগপতির নিজ সংস্থা “”শ্রাচী”।বাংলা এবং বাঙালির সংস্কৃতিকে ধরে রাখা যখন অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ছে তখন রাহুল বাবু নিয়ম করে বাংলা নববর্ষের আগে বাংলা ক্যালেন্ডার তার আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দাদের কাছে তুলে ধরা থেকে শুরু করে বাংলার সংগীতের মূর্ছনায় মোহিত করে দেন আবাসিকদের। শুধু তাই নয় পূর্ব বর্ধমানের “”শ্রাঁচীর”” হাত ধরে উপনগরী!””রেঁনেসা””যার বাঙলা তর্জমা করলে অর্থ দাঁড়ায় “” নবজাগরণ “” সেইরকম প্রকল্প রাহুল টোডি ছড়িয়ে দিতে চান রাজ্যের বিভিন্ন জেলার শহরগুলিতে।মালদা,মুর্শিদাবাদ জেলাতেও জমি অধিগ্রহণ করার কাজ সম্পন্ন।দ্রুত আধুনিক স্বাচ্ছন্দ্য যুক্ত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর নাগালের মধ্যে দামে আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলার লক্ষ্যে এগোচ্ছেন শ্রাচী। দুর্গাপুরের আড়া তে ২৭ লক্ষ টাকায় আধুনিক স্বাচ্ছন্দ্য যুক্ত আবাসনের সিংহভাগ আবাসন বিক্রি হয়ে গেছে।অবিক্রিত আবাসনের সংখ্যা মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি।আধুনিক ক্লাব,জিম,শিশুদের প্লে-স্টোর থেকে বড়দের বিনোদনের জায়গা,ব্যাঙ্কুয়েট হল থেকে লন এবং অবশ্যই এম্পিথিয়েটারের সুবিধাযুক্ত এই আবাসন প্রকল্প একেবারের এক অনন্য অভিজ্ঞতা। ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে কিছুটা দুরেই এই আবাসন প্রকল্প কেন অন্যদের থেকে আলাদা তা দেখতে হলে আসতে হবে আর স্বচক্ষে দেখতে হবে।।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *