সঞ্জয় হাল্দার,
মাটির সৃষ্টি আজ বাংলা নববর্ষের পূণ্য লগ্নে পুরুলিয়া জেলার মানবাজার-২ ব্লকের কুমারী সৃজন ডুংরিতে মানবাজার-২ পঞ্চায়েত সমিতির ঌজন সহায়তায় কুমারী গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে মাটির সৃষ্টি প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়ে গেলো। উল্লেখ্য এই অসাধারন কাজের জন্য এই পঞ্চায়েত পেতে চলেছে জাতীয় পুরষ্কার। এই প্রকল্পের সাথে যুক্ত হচ্ছে পর্যটন শিল্প ।
পুরুলিয়ার মাটির সৃষ্টি – প্রকৃত অর্থেই এক নতুন “অধ্যায়, যাতে মানুষ আছে, প্রকৃতি আছে, কর্ম আছে, সংস্কৃতি আছে, সমষ্টি আছে আর সর্বোপরি চিরায়ত উন্নয়নের এক চিরস্থায়ী বার্তা আছে।
১৪২৯ বঙ্গাব্দের ১লা বৈশাখের নতুন ভোর নিয়ে আসছে মাটির সৃষ্টির এক নতুন দিগন্ত।
লোকসংস্কৃতি, পর্যটন আর কর্মসংস্কৃতি – এই ত্রিধারার ত্রিবেণী সঙ্গম হলো মাটির সৃষ্টিতে ১লা বৈশাখের সকাল থেকেই।
ভূমিপজো দিয়ে শুরু
স্থানীয় উপভোক্তাদের সঙ্গে মাটির সৃষ্টি প্রকল্প সংক্রান্ত আলোচনা, স্থানীয় স্বনির্ভর গোষ্ঠীর অংশগ্রহণ, দুপুরে সবাই মিলে পঙক্তি ভোজন, বিকালে ধামসা মাদলের দ্রিমি দ্রিমি ছন্দে পা মেলানো। ছিল পুরুলিয়ার বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন লোক আঙ্গিকের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। উন্মুক্ত হবে সৃষ্টির নতুন দিগন্ত আকৃষ্ট হবেন পর্যটক l
উপভোক্তা আর প্রকল্পের গন্ডি ছাড়িয়ে, উদ্যোগপতি আর উদ্যোগের সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে – মানুষ আর প্রকৃতির নাড়ীর টান চোখে পড়বে মাটির সৃষ্টি প্রকল্প রূপায়িত