১২ বছর পর চার দেয়ালের বাইরে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মা। গ্রামে খুশির হাওয়া:-
সাধন মন্ডল বাঁকুড়া:—– রবিবার, অন্য ধরনের এক খুশি দেখা গেল বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলে সিমলাপাল এর একটি গ্রামে।
এই গ্রামের এক যুবতী ১৩ বছর আগে নার্ভের কঠিন রোগে আক্রান্ত হন। কোমরের নিচের অংশ সম্পূর্ণ অসাড় হয়ে গেছে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে এক কন্যা এবং এক পুত্র সন্তানকে নিয়ে এই মেয়েটির স্বামী স্ত্রীকে ত্যাগ করে চলে যান। মেয়েটির একমাত্র সম্বল বিধবা বৃদ্ধা মা। অশক্ত শরীরে মা মেয়েকে কোনরকমে পায়খানা প্রস্রাব করান। গত মঙ্গলবার বৃদ্ধা মা বিষয়টি জানান(এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবী, সাংবাদিক কার্তিক ঘোষকে। তিনি সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি পোস্ট করলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তা পৌঁছে যায় প্রায় হাজার হাজার মানুষের কাছে। কার্তিক বাবু বলেন অন্তত পাঁচ শতাধিক মানুষ সাহায্যের হাত বাড়ান। অবশেষে রবিবার দুপুরে মেদনীপুরের ‘দিশারী’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সাইকেল সহ পোশাক পত্র এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার সহ এই গ্রামে এসে মেয়েটিকে সাহায্য করেন। দুপুর একটা নাগাদ সেই সাইকেলে বসিয়ে ১২ বছর পর প্রথমবার চার দেওয়ালের বাইরে নিয়ে আসা সম্ভব হল। সেই দৃশ্য দেখে উপস্থিত সকলের চোখে জল। মেয়েটি দেওয়ালের বাইরে বেরিয়েই বলতে থাকে এই সাইকেল চালিয়ে আমি আমার ছেলে মেয়েদের কাছে চলে যাব। তার এই কথা শুনে উপস্থিত সকলের চোখে জল আসে।। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মা কি তার সন্তানদের কাছে ফিরে যেতে পারবে সেই প্রশ্ন ঘুরছে এলাকার মানুষের মুখে মুখে।
সাধন মন্ডল বাঁকুড়া:—– রবিবার, অন্য ধরনের এক খুশি দেখা গেল বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলে সিমলাপাল এর একটি গ্রামে।
এই গ্রামের এক যুবতী ১৩ বছর আগে নার্ভের কঠিন রোগে আক্রান্ত হন। কোমরের নিচের অংশ সম্পূর্ণ অসাড় হয়ে গেছে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে এক কন্যা এবং এক পুত্র সন্তানকে নিয়ে এই মেয়েটির স্বামী স্ত্রীকে ত্যাগ করে চলে যান। মেয়েটির একমাত্র সম্বল বিধবা বৃদ্ধা মা। অশক্ত শরীরে মা মেয়েকে কোনরকমে পায়খানা প্রস্রাব করান। গত মঙ্গলবার বৃদ্ধা মা বিষয়টি জানান(এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবী, সাংবাদিক কার্তিক ঘোষকে। তিনি সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি পোস্ট করলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তা পৌঁছে যায় প্রায় হাজার হাজার মানুষের কাছে। কার্তিক বাবু বলেন অন্তত পাঁচ শতাধিক মানুষ সাহায্যের হাত বাড়ান। অবশেষে রবিবার দুপুরে মেদনীপুরের ‘দিশারী’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সাইকেল সহ পোশাক পত্র এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার সহ এই গ্রামে এসে মেয়েটিকে সাহায্য করেন। দুপুর একটা নাগাদ সেই সাইকেলে বসিয়ে ১২ বছর পর প্রথমবার চার দেওয়ালের বাইরে নিয়ে আসা সম্ভব হল। সেই দৃশ্য দেখে উপস্থিত সকলের চোখে জল। মেয়েটি দেওয়ালের বাইরে বেরিয়েই বলতে থাকে এই সাইকেল চালিয়ে আমি আমার ছেলে মেয়েদের কাছে চলে যাব। তার এই কথা শুনে উপস্থিত সকলের চোখে জল আসে।। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মা কি তার সন্তানদের কাছে ফিরে যেতে পারবে সেই প্রশ্ন ঘুরছে এলাকার মানুষের মুখে মুখে।