রাজকুমার দাস,

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিকে আবারও সংযুক্তিকরণের প্রচেষ্টা।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে এ যাবৎ প্রত্যক্ষ বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা ছিল ২০ শতাংশ যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে ৪৯ শতাংশে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব রেখেছে কেন্দ্রীয় অর্থ দপ্তর। এ সবই পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্কগুলিকে বেসরকারিকরণের কৌশলী প্রচেষ্টা। এদিকে বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির দুরবস্থা দু’চোখে দেখা যায় না। সেখানে ইউনিয়ন করার অধিকার নেই। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কে গত ৫/৬ বছরে অন্যায়ভাবে বিশাল সংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে। তাদের হয়ে বলার কেউ নেই। লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন এআইইউটিইউসি অনুমোদিত সংগঠন অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ ইউনিটি ফোরাম। এ সব নিয়ে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলির কাছে যুক্ত আন্দোলনের আহ্বান জানান হয়েছে।
এসব নিয়ে কলকাতার প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনের আহ্বান করা হয়েছিল যেখানে উপস্থিত ছিলেন আহ্বায়ক সংগঠন অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ ইউনিটি ফোরামের উপদেষ্টা চন্ডী ব্যানার্জি, সহসভাপতি বঙ্কিমচন্দ্র বেরা, সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ রায়মন্ডল, সম্পাদক গৌরীশঙ্কর দাস।

Leave a Reply