পূর্ব ভারতে প্রথম একাধিক প্রজন্মের উপযোগী রিভারফ্রন্ট লিভিং চালু করছে সৃজন রিয়েলটি ও প্রাইমাস সিনিয়র

পারিজাত মোল্লা,
 
সৃজন রিয়েলটি, পূর্ব ভারতের অন্যতম সবচেয়ে বিশ্বস্ত রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার প্রাইমাস সিনিয়র লিভিংয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে, গর্বের সঙ্গে নিয়ে আসছে সম্পূর্ণ পরিচালনাধীন, নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে নির্মাণ করা, একইসঙ্গে একাধিক প্রজন্ম এবং প্রবীণেরাও থাকতে পারবেন এমন লিভিং কমিউনিটি  যা তৈরি করা হবে সৃজন গঙ্গা সিটির মধ্যে। সৃজন গঙ্গা ভবিষ্যতের প্রয়োজনের কথা ভেবে নির্মিত ৬০ একরের টাউনশিপ যা অনায়াসে সব প্রজন্মের মানুষকে, তাদের জীবনশৈলিকে এবং আকাঙ্ক্ষাকে এক জায়গায় এনে মিলিয়ে দেবে।
 
গঙ্গার আবহমান কালের স্রোতের ধারার ছন্দে অনুপ্রাণিত হয়ে, এই নির্মাণ প্রয়াসটি ব্যক্তিবিশেষদের জীবনের সোনালি বছরগুলি কাটানোর ধারণাটাকেই একেবারে বদলে দেবে। এখানে স্বাধীন জীবনের সঙ্গে এসে মিলবে সুপরিকল্পিত সেবাযত্ন, এবং এখানকার প্রতিটি জায়গাকে এমন যত্নসহকারে সাজানো হয়েছে যা বুঝিয়ে দেবে এখানে যাঁরা জীবন কাটান তাঁদের বেঁচে থাকাটা খুবই উচ্চমানের। এই প্রকল্পের সূচনা উপলক্ষে কেশব আগরওয়াল, ডিরেক্টর, সৃজন রিয়েলটি, বলেন, ‘আজকের দিনে যাঁরা প্রবীণ তাঁদের জীবনধারণের চাহিদা দিনে দিনে বদলাচ্ছে এবং আমরা এই প্রকল্পে সেই চাহিদা পূরণ করতে আন্তরিক ভাবে সাড়া দিচ্ছি। এটা সেবাযত্ন দেওয়ার ব্যাপার নয়, আসলে এটা হল এক জীবনশৈলির নির্মাণ যেখানে প্রতিটি ব্যক্তি অনুভব করতে পারবেন যে তাঁর পাশে দাঁড়ানোর কেউ আছে, তিনি অনেকের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং তিনি এই জায়গাটার কারণে বিখ্যাতও।’
 
প্রাইমাস সিনিয়র লিভিংএর প্রতিষ্ঠাতা ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর আদর্শ নরহরি বলেন, ‘যেগুলি বাসস্থানের জায়গা সেগুলির ভবিষ্যৎ হিসাবে দ্রুত উঠে আসছে একাধিক প্রজন্মের একসঙ্গে থাকা। সেখানে ঐতিহ্য এসে মিশে যায় আধুনিকতার সঙ্গে এবং সেটাই ভারতীয় পরিবারগুলির চাহিদা। সৃজন রিয়েলটির সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব আমাদের যাত্রাপথে একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যেখানে আমরা ভারতের শহরে বসবাস করার সংজ্ঞাকেই নতুন ভাবে নির্ধারণ করতে চাই।  এটা ভারতের সর্বপ্রথম একাধিক প্রজন্মকে নিয়ে গঠিত গোষ্ঠী। এই প্রকল্প পরিবারগুলিকে কাছাকাছি নিয়ে আসবে এবং ভারতের যৌথ পরিবারের সংস্কৃতিকে ফের জাগিয়ে তুলবে। কিন্তু সেই বিষয়টার সঙ্গেই থাকবে আধুনিক, ছোট পরিবারের নিজস্ব জগত। গঙ্গা নদীর পাশে থাকার জন্য দেখা দেবে ধর্মীয় জীবনযাপনের সৌন্দর্য, এর ফলে তৈরি হবে একটা প্রাণবন্ত বাস্তুতন্ত্র  যেখানে প্রতিটি প্রজন্ম বেড়ে ওঠার সুযোগ পাবে এবং তাদের নিজেদের মতো করে জীবন কাটাতে পারবে।
 
 
 

Leave a Reply