পূর্বস্হলীর লোকায়ত কার্তিক পুজো,
দীপঙ্কর চক্রবর্ত্তী,
পূর্বস্হলী ও তার আশেপাশে প্রায় দেড়শো বছর যাবৎ থেকে চলছে কার্তিক পুজো।এখানে কার্তিক পুজোর নাম প্রচলন থাকলেও বিভিম্ন দেবদেবী পুজিত হন।কাষ্ঠশালীতে অঙ্কুর ক্লাবের চেন কার্তিক।সিংপাড়ার রনচন্ডী।সর্দার পাড়া কমলেকামিনী।শ্যামসুন্দর তলার বালকেশ্বরী।নাথ পাড়া কত্যায়নী।চুপিতে অকিন্চন ক্লাবের ভারতমাতা।অক্ষয় গ্রন্হাগার মাঠে নারায়ন।ধারাপাড়ায় মহিমর্দিনী।পূর্বস্হলী থানার মাঠে সমাজকল্যান ক্লাবের শিব আরাধনা।ষ্টেশন বাজার শিবপার্বতী।বিধায়ক তপন চ্যাটার্জীর ভারতমাতা।পলাশপুলী রামতসীতা,ঘোষপাড়া রামরাবনের যুূ্দ্ধ।বৈদিকপাড়া ষষ্টিতলায় মহিলা পরিচালিত পুজো লক্ষীনারায়ন।চারুচন্দ্রস্মৃতি সংঘের কালী।এছাড়াও লক্ষীপুর,তমাঘাটা,পারুলিয়া,সহ বিভিন্ন এলাকায় কার্তিক পুজো হয়।পূর্বস্হলী পন্চায়েত ঠাকুর দেখতে আসা মানুষের জন্য রাস্তায় আলো,পানীয় জল,শোচাগারের ব্যসবস্হা করে থানা আইনচৃঙ্খলা দেখে।পূর্বস্হলীর সুদীপ বিশ্বাস,অবনী ভূষন বালা,সুব্রত দাস,দীপঙ্কর চক্রবর্ত্তী,অনিন্দ্য দাস জানান আগে কার্তিক পুজোর পর দিন কার্তিক লড়াই হত।এখন তা হয় না।দুদিন ঠাকুর প্যান্ডেলে থাকে।স্হানীয় ও দূরদূরান্তের হাজার হাজার মানুষ ঠাকুর দেখতে আসে।কিছু মন্ডপে মেলা বসে।