Spread the love

বাপন দাঁ,

ভীমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ‘শান্তিলাল দত্ত। তার প্রতাপে ভীমপুরের অধিবাসিরা ভীত সন্ত্রস্থ। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব আন্তর্জাতিক সীমান্ত ঘেঁষা চোরাচালান, অবৈধ কাজ কর্ম চলা দ্রারিদ ঘেরা সাম্রাজ্য এই “ভীমপুর”। তার আদরে লালিত পালিত লম্পট চরিত্রহীন অবৈধ কাজ কর্মের Dafe:. সাথে আত্মীয়তার বন্ধনে আবার তারই যগ্য উত্তরাধিকারী একমাত্র সুযোগ্য সন্তান সম্রাট দত্ত। তার সুশাসনে ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য ওই গ্রামের পূজিত ব্যাক্তি শুশিক্ষায় শিক্ষিত সমাজ সেবী অরবিন্দু বিশ্বাস। যিনি ওখানকার এবং বাংলা শিক্ষক। তারই মেয়ে চন্দ্রিমা এই যুগের সমব্যাথী, সামাজিক প্রতিবাদী বাবার ন্যায় নির্ভীক চিত্তের। যে মানে অন্যায়, যে মানে অবিচার, সেখানে তার সদর্প পদার্পণ তার এই আচরণে গ্রামবাসী ধীরে ধীরে সাহসী হতে উদ্বুদ্ধ হয়। আজ যে চন্দ্রিমা কে আমরা দেখতে পায়, তার অনুপেরনার উৎস রিক নামক একটি ১০ বন্ধের দাবানলের শিখার ন্যায় প্রজ্বলিত উত্তপ্ত আগ্নেয়গিরি যে কিনা হারিয়েছে এই বয়সে তার কৃষক পিতামাতা শান্তিলাল দত্তের রাদান্যতায়। সে ন্যায় চায়। অন্যায় বিরুদ্ধে ন্যায় প্রতিষ্ঠা কল্পে নিজেকে উৎসর্গিত করা। সে শুধু নিজের জন্য নয়। পুরো সমাজের জন্য। তার উন্নতশীর দৃঢ় চোয়াল শরীরী ভাষা চন্দ্রিমাকে আর স্থির থাকতে দেয় না।

চন্দ্রিমার আবেগের আর অধ্যায় “আকাশ” – যে কিনা তার ভালোবাসার আঁধার ছিল, কতশত স্বপ্নের রামধনুর ছটা খেলে বেরাত তার বায়োলজিক্যাল শরিরে ও মনে। সেও রক্ষা পেলনা শান্তিলালের অভয় অরন্যে। তার দোষ সমাজসেবি বাবা দীনবন্ধু দাস এবং মাস্টারমশায় অরবিন্দু বিশ্বাস কে অনুপ্রাণিত করা শুধু মাত্র মানুশকে আশ্রয় আর শিক্ষা দিলে হবে না তার সঙ্গে সংসর্গীয় গণতন্ত্রে অংশ গ্রহণ করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দারাতে হবে। এবং প্রশাসনের অংশ হতে হবে। তাহলে এই দুবিত্তের হাত থেকে সমাজ কে রক্ষা করা যাবে। আকাশের এই কার্যক্রম জানতে পেরে সম্রাটের নেতৃত্বে তারই সাঙ্গপাঙ্গ আকাশ এবং অরবিন্দুকে স্বর্গের টিকিট ধরিয়ে দিল।

ভীষ্ম পুরের এই সমস্ত সংবাদ চাঁদনী মারফতে DSP শুভঙ্কর স্যান্যালের কাছে পৌঁছয়। শুভঙ্কর সব জানার পর তার একমাত্র সন্তান নিলাদ্রী স্যান্যাল কে ভীমপুরের OC হিসেবে নিয়গ করেন। নিলাদ্রী ছদ্দবেশে শান্তিলাল দত্ত এবং তার ছেলে সম্রাট দত্তের অবধ্য কাজ কর্মের AVIDENCE যোগার করে। এই কাজের শান্তিলালের বাড়ি অন্তপুরের সমস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করে পিউ দত্ত। এবং তার বাল্য বন্ধু রিক বিশ্বাস আর চন্দ্রিমা। এই কাজের সুবাদে আকাশের মত ব্যাক্তিত্ত এবং অবিসংবাদী লড়াকু মানুসিকতা পরিলক্ষিত হয় নিলাদ্রীর মধ্যে।

বাপন দাঁ,

অত্যাচার

ভীমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ‘শান্তিলাল দত্ত। তার প্রতাপে ভীমপুরের অধিবাসিরা ভীত সন্ত্রস্থ। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব আন্তর্জাতিক সীমান্ত ঘেঁষা চোরাচালান, অবৈধ কাজ কর্ম চলা দ্রারিদ ঘেরা সাম্রাজ্য এই “ভীমপুর”। তার আদরে লালিত পালিত লম্পট চরিত্রহীন অবৈধ কাজ কর্মের Dafe:. সাথে আত্মীয়তার বন্ধনে আবার তারই যগ্য উত্তরাধিকারী একমাত্র সুযোগ্য সন্তান সম্রাট দত্ত। তার সুশাসনে ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য ওই গ্রামের পূজিত ব্যাক্তি শুশিক্ষায় শিক্ষিত সমাজ সেবী অরবিন্দু বিশ্বাস। যিনি ওখানকার এবং বাংলা শিক্ষক। তারই মেয়ে চন্দ্রিমা এই যুগের সমব্যাথী, সামাজিক প্রতিবাদী বাবার ন্যায় নির্ভীক চিত্তের। যে মানে অন্যায়, যে মানে অবিচার, সেখানে তার সদর্প পদার্পণ তার এই আচরণে গ্রামবাসী ধীরে ধীরে সাহসী হতে উদ্বুদ্ধ হয়। আজ যে চন্দ্রিমা কে আমরা দেখতে পায়, তার অনুপেরনার উৎস রিক নামক একটি ১০ বন্ধের দাবানলের শিখার ন্যায় প্রজ্বলিত উত্তপ্ত আগ্নেয়গিরি যে কিনা হারিয়েছে এই বয়সে তার কৃষক পিতামাতা শান্তিলাল দত্তের রাদান্যতায়। সে ন্যায় চায়। অন্যায় বিরুদ্ধে ন্যায় প্রতিষ্ঠা কল্পে নিজেকে উৎসর্গিত করা। সে শুধু নিজের জন্য নয়। পুরো সমাজের জন্য। তার উন্নতশীর দৃঢ় চোয়াল শরীরী ভাষা চন্দ্রিমাকে আর স্থির থাকতে দেয় না।

চন্দ্রিমার আবেগের আর অধ্যায় “আকাশ” – যে কিনা তার ভালোবাসার আঁধার ছিল, কতশত স্বপ্নের রামধনুর ছটা খেলে বেরাত তার বায়োলজিক্যাল শরিরে ও মনে। সেও রক্ষা পেলনা শান্তিলালের অভয় অরন্যে। তার দোষ সমাজসেবি বাবা দীনবন্ধু দাস এবং মাস্টারমশায় অরবিন্দু বিশ্বাস কে অনুপ্রাণিত করা শুধু মাত্র মানুশকে আশ্রয় আর শিক্ষা দিলে হবে না তার সঙ্গে সংসর্গীয় গণতন্ত্রে অংশ গ্রহণ করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দারাতে হবে। এবং প্রশাসনের অংশ হতে হবে। তাহলে এই দুবিত্তের হাত থেকে সমাজ কে রক্ষা করা যাবে। আকাশের এই কার্যক্রম জানতে পেরে সম্রাটের নেতৃত্বে তারই সাঙ্গপাঙ্গ আকাশ এবং অরবিন্দুকে স্বর্গের টিকিট ধরিয়ে দিল।

ভীষ্ম পুরের এই সমস্ত সংবাদ চাঁদনী মারফতে DSP শুভঙ্কর স্যান্যালের কাছে পৌঁছয়। শুভঙ্কর সব জানার পর তার একমাত্র সন্তান নিলাদ্রী স্যান্যাল কে ভীমপুরের OC হিসেবে নিয়গ করেন। নিলাদ্রী ছদ্দবেশে শান্তিলাল দত্ত এবং তার ছেলে সম্রাট দত্তের অবধ্য কাজ কর্মের AVIDENCE যোগার করে। এই কাজের শান্তিলালের বাড়ি অন্তপুরের সমস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করে পিউ দত্ত। এবং তার বাল্য বন্ধু রিক বিশ্বাস আর চন্দ্রিমা। এই কাজের সুবাদে আকাশের মত ব্যাক্তিত্ত এবং অবিসংবাদী লড়াকু মানুসিকতা পরিলক্ষিত হয় নিলাদ্রীর মধ্যে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *