মোল্লা জসিমউদ্দিন ,
বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাস শর্ত সাপেক্ষে বিজেপির মিছিলের অনুমতি দিল । তবে মিছিলের রুট বদলে দিল হাইকোর্ট। বিজেপি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু করে যোগাযোগ ভবন হয়ে মিছিল শেষ করতে হবে ওয়াই চ্যানেলে। এদিন এই নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এর আগে মিছিলের রুট ছিল বিজেপির দলীয় কার্যালয় থেকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিস (সিও) পর্যন্ত।,প্রসঙ্গত, ভুয়ো ভোটার নিয়ে আগেই সরব হয়েছিল তৃণমূল। এরপর ময়দানে নামে বিজেপি-ও। তাঁদের দাবি, বেছে-বেছে হিন্দু ভোটারদের নাম কেটে বাদ দেওয়া হচ্ছে লিস্ট থেকে। এরই প্রতিবাদে সরব হয় বঙ্গ বিজেপি । পরবর্তীতে তারা মিছিলের পরিকল্পনা করে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি।বুধবার বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নির্দেশ দিয়েছেন, -: দশ জন প্রতিনিধি দল শুধু যেতে পারবেন সিও অফিসে। মিছিল চারটে থেকে হবে চলবে সন্ধে ছ’টা পর্যন্ত। মিছিলে থাকবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এক হাজারের বেশি লোক নয়। কোনও রকম স্লোগান নয়। যাবে না মাইক বাজানো’।এ দিন মামলাকারীর আইনজীবী হাইকোর্টে সওয়াল করে বলেন, “আজ কোনও পরীক্ষা নেই। তাও মিছিলের অনুমতি দেওয়া হয়নি। তিরিশ জন বিধায়ককে নিয়ে বিরোধী দলনেতা মিছিল করবেন। দু’হাজার লোক থাকবে। কোনও বক্তব্য রাখা হবে না।” এরপর বিচারপতি বলেন, “সন্ধে ছ’টায় গেলে কী অসুবিধা হবে? ওখানে কোন সিও নেই। আপনি কি অ্যাডিশনাল সিও-এর সঙ্গে দেখা করবেন? আপনাকে লোক সংখ্যা কমাতে হবে।”এরপর রাজ্যকে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ প্রশ্ন করেন, “চারটের পর কে পরীক্ষা দিতে যাবে?” উত্তরে রাজ্যের তরফে আইনজীবী শীর্ষন্য বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আইসিএসসি-র পরীক্ষা আছে। অফিস ছুটির সময়। অন্য রাস্তা দিয়ে যাক। রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে যাক।” কড়া শর্তাবলির বেড়াজালে বিজেপির মিছিল।
কড়া শর্তাবলি রেখে বিজেপি কে মিছিলের অনুমতি দিল হাইকোর্ট
মোল্লা জসিমউদ্দিন,
বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাস শর্ত সাপেক্ষে বিজেপির মিছিলের অনুমতি দিল । তবে মিছিলের রুট বদলে দিল হাইকোর্ট। বিজেপি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু করে যোগাযোগ ভবন হয়ে মিছিল শেষ করতে হবে ওয়াই চ্যানেলে। এদিন এই নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এর আগে মিছিলের রুট ছিল বিজেপির দলীয় কার্যালয় থেকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিস (সিও) পর্যন্ত।,প্রসঙ্গত, ভুয়ো ভোটার নিয়ে আগেই সরব হয়েছিল তৃণমূল। এরপর ময়দানে নামে বিজেপি-ও। তাঁদের দাবি, বেছে-বেছে হিন্দু ভোটারদের নাম কেটে বাদ দেওয়া হচ্ছে লিস্ট থেকে। এরই প্রতিবাদে সরব হয় বঙ্গ বিজেপি । পরবর্তীতে তারা মিছিলের পরিকল্পনা করে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি।বুধবার বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নির্দেশ দিয়েছেন, -: দশ জন প্রতিনিধি দল শুধু যেতে পারবেন সিও অফিসে। মিছিল চারটে থেকে হবে চলবে সন্ধে ছ’টা পর্যন্ত। মিছিলে থাকবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এক হাজারের বেশি লোক নয়। কোনও রকম স্লোগান নয়। যাবে না মাইক বাজানো’।এ দিন মামলাকারীর আইনজীবী হাইকোর্টে সওয়াল করে বলেন, “আজ কোনও পরীক্ষা নেই। তাও মিছিলের অনুমতি দেওয়া হয়নি। তিরিশ জন বিধায়ককে নিয়ে বিরোধী দলনেতা মিছিল করবেন। দু’হাজার লোক থাকবে। কোনও বক্তব্য রাখা হবে না।” এরপর বিচারপতি বলেন, “সন্ধে ছ’টায় গেলে কী অসুবিধা হবে? ওখানে কোন সিও নেই। আপনি কি অ্যাডিশনাল সিও-এর সঙ্গে দেখা করবেন? আপনাকে লোক সংখ্যা কমাতে হবে।”এরপর রাজ্যকে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ প্রশ্ন করেন, “চারটের পর কে পরীক্ষা দিতে যাবে?” উত্তরে রাজ্যের তরফে আইনজীবী শীর্ষন্য বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আইসিএসসি-র পরীক্ষা আছে। অফিস ছুটির সময়। অন্য রাস্তা দিয়ে যাক। রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে যাক।” কড়া শর্তাবলির বেড়াজালে বিজেপির মিছিল।